ইরানি শিল্প-সাহিত্য নিয়ে শ্রীর ‘রঙিন পুঁতির মালা’


ইরানি শিল্প-সাহিত্যের নানাদিক নিয়ে শিল্প সাহিত্যের ওয়েবম্যাগ বিশেষ সংখ্যা প্রকাশ করেছে।১৮ জুন প্রকাশিত বিশেষ সংখ্যার নাম ‘রঙিন পুঁতির মালা’।

এই বিশেষ সংখ্যার বিষয়ে শ্রীর সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত বিধান সাহা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে জানিয়েছেন, পৃথিবী-বিখ্যাত পারস্যের শিল্প-সাহিত্য কেন এত উজ্জ্বল সেই রহস্য খোঁজার তাগিদ থেকেই এই আয়োজন। আশা করি আমাদের সম্পূর্ণ আয়োজন আপনাদের ভালো লাগবে।

রঙিন পুঁতির মালা’ এই সংখ্যায় উল্লেখযোগ্য লেখাগুলো হলো ‘প্রেম, পুষ্প এবং প্রজ্ঞা : ফার্সি সাহিত্যের হাজার বছর’।এই প্রবন্ধ লিখেছেন মোস্তাক শরীফ।‘দুই ভুবনের মাঝখানে : শিরিন নেশাতের সঙ্গে আলাপচারিতা’ শিরোনামে ইরানের প্রখ্যাত ভিজুয়্যাল আর্টিস্ট শিরিন নেশাতের দীর্ঘ সাক্ষাৎকার অনুবাদ করেছেন মাহমুদ আলম সৈকত। ইরানের বিখ্যাত সব স্থাপত্য নিয়ে লিখেছেন লায়লা ফারজানা। তার লেখার শিরোনাম ‘বনগোলাপের বিলাপ’। ‘ইরানি গ্রাফিক্স ডিজাইনের মাধুর্য্য’ শিরোনামে আলী রেজা পিয়াল অনুবাদ করেছেন একটি দীর্ঘ প্রবন্ধ। ইরানের অস্কার বিজয়ী চিত্রপরিচালক আসঘার ফারহাদীর সাক্ষাৎকার অনুবাদ করেছেন ইলিয়াস কমল। ইরানের প্রখ্যাত আলোকচিত্রী গহর দাশতির সাক্ষাৎকার অনুবাদ করেছেন দিলশাদ চৌধুরী।‘তেহরানের বৃষ্টি সম্পর্কে আমি যা জানি’ শিরোনামে আব্বাস কিয়েরোস্তামিকে নিয়ে হাসনাত শোয়েব লিখেছেন চমৎকার এক গদ্য। আব্বাস কিয়েরোস্তামির কবিতা অনুবাদ করেছেন মেহেদী হাসান। সঙ্গে থাকছে মেহেদী হাসানের তিনটি শিল্পকর্ম।মনসুরা শেরিফজাদের গল্প ‘মায়ের বিচ্ছেদ’ অনুবাদ করেছেন জান্নাতুল নাঈম পিয়াল। ফেরদিন রাশিদীর গল্প ‘ইশরাত খানুম’ অনুবাদ করেছেন সোপান সিদ্ধার্থ। ফরগ ফারখজাদের দুটি কবিতা অনুবাদ করছেন শাফিনূর শাফিন। সাবির হাকা একজন ইরানি নির্মান শ্রমিক। তার দশটি কবিতা অনুবাদ করেছেন মুহম্মদ ইমদাদ। ‘কেন ইরান বিশ্বের সেরা সিনোমগুলো বানায়?’ শিরোনামের প্রবন্ধ অনুবাদ করেছেন কুলসুম হেনা। ফারশিদ মেসঘালির প্রবন্ধ ইরানের সমসাময়িক গ্রাফিক্স ডিজাইন অনুবাদ করেছেন মুহসীন মোসাদ্দেক।

এই সংখ্যার সব লেখা পড়তে ভিজিট করুন রঙিন পুঁতির মালা